বাতের সমস্যার ব্যাপারে জানিয়েছেন অধ্যাপক ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদি // Media Partner: MediTalk Digital
Gout is a common and complex form of arthritis that can affect anyone. It's characterized by sudden, severe attacks of pain, swelling, redness and tenderness in one or more joints, most often in the big toe.
An attack of gout can occur suddenly, often waking you up in the middle of the night with the sensation that your big toe is on fire. The affected joint is hot, swollen and so tender that even the weight of the bedsheet on it may seem intolerable.
Gout symptoms may come and go, but there are ways to manage symptoms and prevent flares.
বাতের ব্যথা নিয়েই যাদের নিত্য বসবাস, তাদের জন্য লেখাটি খুব কাজের হতে পারে। যারা দীর্ঘদিন বাতের ব্যথায় ভুগছেন–তারা অনেকেই বাতের ব্যথার উপশমের নানা উপায় খোঁজেন। এসব উপশমের উপায়গুলো অনেক সময় অপচিকিৎসা বা ভুল চিকিৎসাও হয়ে থাকে।
বাতের ব্যথা উপশমে মূলত কাজে আসে বাতের ওষুধ এবং আমাদের জীবনযাত্রার কিছু বাজে অভ্যাস পরিবর্তন। এই রোগের সরাসরি কোনো চিকিৎসা নেই। তাই শুধুমাত্র ব্যথার ওষুধের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে বরং মনোযোগ দিতে হবে আমাদের লাইফস্টাইলে। বাতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখার কিছু ঘরোয়া সমাধান নিয়ে এবার আলোচনা করা যাক।
১। ব্যায়াম:
হালকা ব্যায়াম আপনার শরীরের জয়েন্টগুলোর উন্নতি করতে পারে। এছাড়াও ব্যায়ামের মাধ্যমে পেশি শক্তিশালী হয়। ফলে শরীরের ওজন পেশিগুলো বহন করে আপনার গিরার ওপর থেকে কিছু চাপ কমাতে পারে।
২। পর্যাপ্ত বিশ্রাম:
বাতের ব্যথা শুরু হলে আপনার স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বিশ্রামের প্রয়োজন হতে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম আপনার ব্যথার পাশাপাশি ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করবে।
৩। ঠান্ডা কিংবা গরম ছ্যাঁক দেওয়া:
আইস প্যাক দিয়ে ঠান্ডা চাপ দিলে প্রদাহ এবং ব্যথা কমতে সাহায্য করতে পারে। ব্যথার কারণে পেশিতে যদি খিঁচুনি হয় তবে ঠান্ডা চাপ দেওয়া কার্যকর। অন্যদিকে হালকা গরম পানিতে গোসল বা ব্যথাস্থানে গরম ছ্যাঁক দিলে ব্যথার সাময়িক উপশম পাওয়া যায়। গরম ছেঁক দেওয়া–হাত পায়ের গিরাগুলো শক্ত হয়ে যাওয়া কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
৪। সহায়ক যন্ত্রপাতি ব্যবহার:
স্প্লিন্ট এবং ব্রেসের মতো কিছু ডিভাইস আপনার জয়েন্টগুলোকে বিশ্রামে রাখতে পারে। ফলে এগুলোর সাহায্যে বাতের ব্যথাও কমতে পারে। তবে এগুলো একটানা পরে থাকলে “ফ্রোজেন জয়েন্ট” হতে পারে, তাই এগুলো ব্যবহারের মাঝে বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যথা অবস্থায় হাঁটাচলা বা কাজ করার জন্য প্রয়োজনে হাতের লাঠি বা ক্র্যাচ ব্যবহার করতে পারেন। এতে ব্যথার স্থানে চাপ কম পড়বে।
আমাদের জীবনযাত্রার কিছু অভ্যাস পালটালেই বাতের ব্যথা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এছাড়াও প্রয়োজনে বাতের ব্যথার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
Gout is a common and complex form of arthritis that can affect anyone. It's characterized by sudden, severe attacks of pain, swelling, redness and tenderness in one or more joints, most often in the big toe.
An attack of gout can occur suddenly, often waking you up in the middle of the night with the sensation that your big toe is on fire. The affected joint is hot, swollen and so tender that even the weight of the bedsheet on it may seem intolerable.
Gout symptoms may come and go, but there are ways to manage symptoms and prevent flares.
বাতের ব্যথা নিয়েই যাদের নিত্য বসবাস, তাদের জন্য লেখাটি খুব কাজের হতে পারে। যারা দীর্ঘদিন বাতের ব্যথায় ভুগছেন–তারা অনেকেই বাতের ব্যথার উপশমের নানা উপায় খোঁজেন। এসব উপশমের উপায়গুলো অনেক সময় অপচিকিৎসা বা ভুল চিকিৎসাও হয়ে থাকে।
বাতের ব্যথা উপশমে মূলত কাজে আসে বাতের ওষুধ এবং আমাদের জীবনযাত্রার কিছু বাজে অভ্যাস পরিবর্তন। এই রোগের সরাসরি কোনো চিকিৎসা নেই। তাই শুধুমাত্র ব্যথার ওষুধের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে বরং মনোযোগ দিতে হবে আমাদের লাইফস্টাইলে। বাতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখার কিছু ঘরোয়া সমাধান নিয়ে এবার আলোচনা করা যাক।
১। ব্যায়াম:
হালকা ব্যায়াম আপনার শরীরের জয়েন্টগুলোর উন্নতি করতে পারে। এছাড়াও ব্যায়ামের মাধ্যমে পেশি শক্তিশালী হয়। ফলে শরীরের ওজন পেশিগুলো বহন করে আপনার গিরার ওপর থেকে কিছু চাপ কমাতে পারে।
২। পর্যাপ্ত বিশ্রাম:
বাতের ব্যথা শুরু হলে আপনার স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বিশ্রামের প্রয়োজন হতে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম আপনার ব্যথার পাশাপাশি ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করবে।
৩। ঠান্ডা কিংবা গরম ছ্যাঁক দেওয়া:
আইস প্যাক দিয়ে ঠান্ডা চাপ দিলে প্রদাহ এবং ব্যথা কমতে সাহায্য করতে পারে। ব্যথার কারণে পেশিতে যদি খিঁচুনি হয় তবে ঠান্ডা চাপ দেওয়া কার্যকর। অন্যদিকে হালকা গরম পানিতে গোসল বা ব্যথাস্থানে গরম ছ্যাঁক দিলে ব্যথার সাময়িক উপশম পাওয়া যায়। গরম ছেঁক দেওয়া–হাত পায়ের গিরাগুলো শক্ত হয়ে যাওয়া কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
৪। সহায়ক যন্ত্রপাতি ব্যবহার:
স্প্লিন্ট এবং ব্রেসের মতো কিছু ডিভাইস আপনার জয়েন্টগুলোকে বিশ্রামে রাখতে পারে। ফলে এগুলোর সাহায্যে বাতের ব্যথাও কমতে পারে। তবে এগুলো একটানা পরে থাকলে “ফ্রোজেন জয়েন্ট” হতে পারে, তাই এগুলো ব্যবহারের মাঝে বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যথা অবস্থায় হাঁটাচলা বা কাজ করার জন্য প্রয়োজনে হাতের লাঠি বা ক্র্যাচ ব্যবহার করতে পারেন। এতে ব্যথার স্থানে চাপ কম পড়বে।
আমাদের জীবনযাত্রার কিছু অভ্যাস পালটালেই বাতের ব্যথা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এছাড়াও প্রয়োজনে বাতের ব্যথার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- Category
- Health
Be the first to comment